বাংলাদেশ, একটি দক্ষিণ এশিয়ান দেশ, একটি উপমহাদেশে অবস্থিত একটি সার্বভৌম দেশ। এই দেশটি সীমান্তে ভারত, মায়ানমার (বার্মা), ভূটান, এবং বঙ্গোপসাগরের সাথে সীমিত রয়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা।
বাংলাদেশের মানচিত্রে একইভাবে চিহ্নিত হয়েছে নদীগুলি, হ্রদগুলি, এবং বনভূমির প্রস্তুতি। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, মেঘনা, কর্ণফুলি এবং তিতাস হলো বাংলাদেশের প্রধান নদীগুলি, যা এই দেশকে একটি মাঝারি নদীতে পূর্ণ করে। বাংলাদেশ হলো বিশ্বের একমাত্র একটি দেশ যেটি দুটি মহাদেশ, দক্ষিণ এশিয়া ও উত্তর এশিয়া, কে সংযোজিত করে।
বাংলাদেশের ভূগোল প্রায়ই উচ্চতা বা মানসী নৃষ্টুতির জন্য প্রস্তুত। দেশটির আদিবাসী অঞ্চলগুলি, যেমন চট্টগ্রাম পাহাড়ি, খাগড়াছড়ি পাহাড়ি, সিলেট পাহাড়ি, এবং সুন্দরবন বনগুলি, দেশের ভূগোলের ভিন্নতা আনে।
বাংলাদেশ একটি উদ্ভিদবান দেশ হিসেবে পরিচিত, এখানে বাণিজ্যিক কাঠ, ফসিল, জুতা, ওষুধ, এবং খাদ্যের জন্য প্রসিদ্ধি অর্জন করে। দেশের বৃহত্তর অঞ্চলে রয়েছে উগ্র সোনালি খনিজ সম্পদ, যা দেশকে একটি মৌলিক উৎপাদন হাস্য দিচ্ছে।
একজন ভ্রমণকারী বা গবেষক হিসেবে, বাংলাদেশের মানচিত্র প্রস্তুত করতে গিয়ে প্রস্তুতি নেয়া হতে পারে একটি আগ্রহজনক এবং জ্ঞানপ্রসূ অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশ, যেটি তার বৃহত্তর অঞ্চলে অনেকগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য বিশিষ্ট রাষ্ট্রীয় উদ্যানের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য। সুন্দরবন, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাঙ্গ্রোভানী বন, বাংলাদেশের পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত, একটি অদ্ভুত বন-জীবনের নিদর্শন। এখানে রয়েছে মহাসাগর, নদী, কাছেকাছে অবস্থিত ছোট দ্বীপসমূহ, এবং অনেক প্রজাতির বন্যপ্রাণী।
বাংলাদেশ একটি সংগঠিত উপকূলতন্ত্র, এবং দেশটি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক পর্যায়ে বিভক্ত হয়ে থাকতে পারে। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধর্ম, ভাষা, ও সাংস্কৃতিক প্রস্থান, যা এই দেশটির সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তৈরি করে। বাংলাদেশের বাংলা ভাষা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য দেশটির মানুষের একত্রে জুড়ে আসতে সাহায্য করে।
এই দেশের মানচিত্রে দেখা যায় কিভাবে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তরে হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চল দুটি একসঙ্গে বাংলাদেশকে একটি নিয়মিত দেশ হিসেবে তৈরি করে। দেশটির মধ্যে প্রবলভাবে বিতর্কিত জল সংস্কার এবং নদী পথের কারণে, এটি একটি গাভী এবং উদ্ভিদবান অঞ্চল।
সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির বাজার। তার মৌলিক অর্থনীতি চালাচলের জন্য গাড়ি, সোনালি ও প্রাকৃতিক সম্পদ প্রযুক্তির মাধ্যমে শখর করছে। দেশটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির পথে অগ্রসর হচ্ছে, এবং মানব উন্নতির দিকে প্রবৃদ্ধি করছে।